Google Play badge

টেলিফোন


টেলিফোন বোঝা: টেলিকমিউনিকেশনের একটি মৌলিক হাতিয়ার

টেলিকমিউনিকেশন মানব সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যা বহু দূরত্ব জুড়ে ব্যক্তিদের সংযোগ করে। এই ডোমেনের সবচেয়ে রূপান্তরকারী আবিষ্কারগুলির মধ্যে একটি হল টেলিফোন । এই পাঠটি টেলিফোনের ইতিহাস, এটি কীভাবে কাজ করে, সমাজে এর প্রভাব এবং এটি যে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি হয়েছে তা অন্বেষণ করে।

টেলিফোনের ইতিহাস

টেলিফোনের আবিষ্কারটি 1876 সালে আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলকে দায়ী করা হয়, যদিও এলিশা গ্রে একই দিনে একই ধরনের পেটেন্ট দাখিল করেছিলেন। বিতর্ক সত্ত্বেও, বেলকে প্রায়শই উদ্ভাবক হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। টেলিফোন প্রাথমিকভাবে একটি বরং অশোধিত আকারে শব্দ প্রেরণ করেছিল কিন্তু দূর-দূরত্বের যোগাযোগে বিপ্লব ঘটিয়েছিল।

কিভাবে একটি টেলিফোন কাজ করে?

এর মূল অংশে, একটি টেলিফোন শব্দকে, বিশেষ করে মানুষের ভয়েসকে বৈদ্যুতিন সংকেতে রূপান্তরিত করে যা দূরত্বে প্রেরণ করা যেতে পারে এবং তারপর সেই সংকেতগুলিকে আবার শব্দে রূপান্তরিত করে। এই প্রক্রিয়াটি বেশ কয়েকটি মূল উপাদান এবং পদক্ষেপ জড়িত:

মোবাইল ফোন সহ আধুনিক টেলিফোন ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এটি পালস কোড মডুলেশন (পিসিএম) নামে পরিচিত একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে অ্যানালগ শব্দ তরঙ্গকে ডিজিটাল সিগন্যালে (ডিজিটাইজেশন নামে একটি প্রক্রিয়া) রূপান্তরিত করে। এই রূপান্তরের সূত্রটিতে একটি নির্দিষ্ট হারে অ্যানালগ সংকেতগুলির নমুনা নেওয়া এবং তারপরে এই নমুনাগুলিকে একটি ডিজিটাল আকারে এনকোড করা জড়িত৷

সমাজে টেলিফোনের প্রভাব

টেলিফোন সমাজে অপরিমেয় প্রভাব ফেলেছে। এটি ব্যবসা পরিচালনার উপায় পরিবর্তন করেছে, বিশ্বজুড়ে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ সহজতর করেছে এবং সামাজিক মিথস্ক্রিয়াকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছে। টেলিফোন জরুরি পরিষেবাগুলির জন্যও গুরুত্বপূর্ণ, সাহায্যের জন্য কল করার একটি দ্রুত উপায় প্রদান করে।

প্রযুক্তিগত অগ্রগতি

এর আবিষ্কারের পর থেকে, টেলিফোনে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে:

উপসংহার

টেলিফোন, তার প্রাথমিক সূচনা থেকে শুরু করে আজকের উন্নত স্মার্টফোন পর্যন্ত, টেলিযোগাযোগের মূল ভিত্তি হিসেবে রয়ে গেছে। এটি একটি আরও সংযুক্ত এবং ইন্টারেক্টিভ বিশ্বকে সহজ করেছে, সমাজের ফ্যাব্রিককে পরিবর্তন করেছে। টেলিফোন প্রযুক্তির বিবর্তন তার স্থায়ী তাত্পর্য প্রমাণ করে যোগাযোগকে আকার দিতে চলেছে।

Download Primer to continue